Loading...
अथर्ववेद > काण्ड 20 > सूक्त 63

काण्ड के आधार पर मन्त्र चुनें

  • अथर्ववेद का मुख्य पृष्ठ
  • अथर्ववेद - काण्ड 20/ सूक्त 63/ मन्त्र 1
    सूक्त - भुवनः साधनो वा देवता - इन्द्रः छन्दः - त्रिष्टुप् सूक्तम् - सूक्त-६३

    इ॒मा नु कं॒ भुव॑ना सीषधा॒मेन्द्र॑श्च॒ विश्वे॑ च दे॒वाः। य॒ज्ञं च॑ नस्त॒न्वं च प्र॒जां चा॑दि॒त्यैरि॑न्द्रः स॒ह ची॑क्लृपाति ॥

    स्वर सहित पद पाठ

    इ॒मा । नु । क॒म् । भुव॑ना । सी॒स॒धा॒म॒ । इन्द्र॑: । च॒ । विश्वे॑ । च॒ । दे॒वा: ॥ य॒ज्ञम् । च॒ । न॒: । त॒न्व॑म् । च॒ । प्र॒ऽजाम् । च॒ । आ॒दि॒त्यै: । इन्द्र॑: । स॒ह । ची॒क्लृ॒पा॒ति॒ ॥६३.१॥


    स्वर रहित मन्त्र

    इमा नु कं भुवना सीषधामेन्द्रश्च विश्वे च देवाः। यज्ञं च नस्तन्वं च प्रजां चादित्यैरिन्द्रः सह चीक्लृपाति ॥

    स्वर रहित पद पाठ

    इमा । नु । कम् । भुवना । सीसधाम । इन्द्र: । च । विश्वे । च । देवा: ॥ यज्ञम् । च । न: । तन्वम् । च । प्रऽजाम् । च । आदित्यै: । इन्द्र: । सह । चीक्लृपाति ॥६३.१॥

    अथर्ववेद - काण्ड » 20; सूक्त » 63; मन्त्र » 1

    भाषार्थ -
    আমরা (ইমা ভুবনা) এই শারীরিক ভূবন-সমূহকে—পা, জঙ্ঘা, উদর, মস্তিষ্ক, তথা ইন্দ্রিয়-সমূহকে, (নু সীষধাম) সাধনা দ্বারা সিদ্ধ করি, সুস্থ করি। (ইন্দ্রঃ) আমাদের আত্মিক-শক্তি, এবং (বিশ্বে চ দেবাঃ) সব দিব্যগুণ আমাদের এই সাধনা (কম্) সুখপূর্বক সিদ্ধ করুক। (চ) এবং (নঃ যজ্ঞম্) আমাদের যজ্ঞিয় ভাবনা-সমূহকে, (তন্বং চ) এবং আমাদের শরীরকে, (প্রজাং চ) এবং আমাদের বীর্যশক্তিকে (ইন্দ্রঃ) পরমেশ্বর, (আদিত্যৈঃ সহ) আমাদের সুষুম্ণানাড়ীর প্রকাশময়চক্র সমেত, (চীক্লৃপাতি) সিদ্ধ করে/করুক, এগুলোকে সুস্থ রাখুক।

    - [ইন্দ্রঃ=জীবাত্মা, যার কারণে ইন্দ্রিয়-সমূহকে ইন্দ্রিয় বলা হয়। ইন্দ্রিয়ের অর্থ হল ইন্দ্রের শক্তি-সমূহ। ইন্দ্র-এর অর্থ পরমেশ্বরও হয়, যিনি সমগ্র ঐশ্বর্য-সমূহের স্বামী, ইদি পরমৈশ্বর্যে। প্রজা= বীর্যশক্তি, যার মাধ্যমে/দ্বারা/ যা হতে সন্তান জন্ম গ্রহণ করে/নেয়। আদিত্যৈঃ=আদিত্য-এর কাজ হল—প্রকাশ/আলো দেওয়া। বৈদিক সাহিত্যে ১২ আদিত্য বলা হয়েছে। আধ্যাত্মিক দৃষ্টিতে ১২ আদিত্য সুষুম্ণানাড়ীগত ১২ চক্র, যেগুলো যোগাভ্যাস দ্বারা উজ্জ্বল প্রকাশে প্রকট হয়। এই চক্র নিম্নলিখিত। যথা—মূলাধার চক্র, স্বাধিষ্ঠান চক্র, মণিপূর চক্র, অনাহত চক্র, বিশুদ্ধ চক্র, আজ্ঞা চক্র, সহস্রারচক্র, ললনাচক্র, গুরুচক্র, সোমচক্র, মানসচক্র, ললাটচক্র। এগুলোর অধিক বর্ণনা হঠযোগ-এর পুস্তকে পাওয়া যায়। (দ্র০—পাতঞ্জলযোগপ্রদীপ, স্বামী ওমানন্দ)।]

    इस भाष्य को एडिट करें
    Top