Loading...
अथर्ववेद > काण्ड 20 > सूक्त 91

काण्ड के आधार पर मन्त्र चुनें

  • अथर्ववेद का मुख्य पृष्ठ
  • अथर्ववेद - काण्ड 20/ सूक्त 91/ मन्त्र 1
    सूक्त - अयास्यः देवता - बृहस्पतिः छन्दः - त्रिष्टुप् सूक्तम् - सूक्त-९१

    इ॒मां धियं॑ स॒प्तशी॑र्ष्णीं पि॒ता न॑ ऋ॒तप्र॑जातां बृह॒तीम॑विन्दत्। तु॒रीयं॑ स्विज्जनयद्वि॒श्वज॑न्यो॒ऽयास्य॑ उ॒क्थमिन्द्रा॑य॒ शंस॑न् ॥

    स्वर सहित पद पाठ

    इ॒माम् । धिय॒म् । स॒प्तऽशी॑र्ष्णीम् । पि॒ता । न॒: । ऋ॒तऽप्र॑जाताम् । बृह॒तीम् । अ॒वि॒न्द॒त् ॥ तु॒रीय॑म् । स्वि॒त् । ज॒न॒य॒त् । वि॒श्वऽज॑न्य: । अ॒यास्य॑ । उ॒क्थम् । इन्द्रा॑य । शंस॑न् ॥९१.१॥


    स्वर रहित मन्त्र

    इमां धियं सप्तशीर्ष्णीं पिता न ऋतप्रजातां बृहतीमविन्दत्। तुरीयं स्विज्जनयद्विश्वजन्योऽयास्य उक्थमिन्द्राय शंसन् ॥

    स्वर रहित पद पाठ

    इमाम् । धियम् । सप्तऽशीर्ष्णीम् । पिता । न: । ऋतऽप्रजाताम् । बृहतीम् । अविन्दत् ॥ तुरीयम् । स्वित् । जनयत् । विश्वऽजन्य: । अयास्य । उक्थम् । इन्द्राय । शंसन् ॥९१.१॥

    अथर्ववेद - काण्ड » 20; सूक्त » 91; मन्त्र » 1

    भाषार्थ -
    (সপ্তশীর্ষ্ণীম্) শিরোভূত অর্থাৎ মুখ্য ৭ ছন্দযুক্ত, (ঋতপ্রজাতাম্) সত্যস্বরূপ পরমেশ্বর দ্বারা প্রকটিত, বা যথার্থজ্ঞান প্রদানের জন্য প্রকটিত, (ইমাম্) এই (ধিয়ম্) জ্ঞানময়ী (বৃহতীম্) মহা-বাণী অর্থাৎ বেদবাণীকে, (নঃ পিতা) আমাদের সকলের পিতা পরমেশ্বর, (অবিন্দৎ) আমাদের প্রদান করেছেন (বিশ্বজন্যঃ) বিশ্বজন হিতকারী পরমেশ্বর (অয়াস্যঃ) কোনোরকম প্রয়াস ছাড়া (ইন্দ্রায়) জীবাত্মার প্রতি (উক্থম্) বৈদিক-সূক্তি-সমূহের (শংসন্) কথন করে, (তুরীয়ং স্বিৎ) কেবল চতুর্থাংশ জ্ঞান (জনয়ৎ) প্রকট করেছেন।

    - [তুরীয়ম্=যজুর্বেদের পুরুষসূক্তে পরমেশ্বর-পুরুষের বর্ণনা ‘চতুষ্পাদ’ রূপে হয়েছে। উনার এক পাদ অর্থাৎ চতুর্থাংশ জগৎরূপ তথা অমৃতত্ব (মোক্ষ) রূপ। এই এক-পাদে সমগ্র ভূমি এবং ভূমিষ্ঠ তত্ত্ব, তথা ভূত-ভৌতিক জগৎ সমাবিষ্ট। পরমেশ্বরের অবশিষ্ট তিন পাদের জগতের রচনা, স্থিতি এবং প্রলয়ের সাথে কোনো সম্বন্ধ নেই, ত্রিপাদরূপে পরমেশ্বর জগৎ থেকে ঊর্ধ্বে, এবং এক পাদই পুনঃ-পুনঃ আবির্ভূত হতে থাকে। এই দৃষ্টিতে মন্ত্রে বৈদিকজ্ঞানকে “তুরীয়” বলা হয়েছে। মাণ্ডূক্যোপনিষদে পরমেশ্বরের “তুর্য” রূপের বর্ণনা আছে, তুর্য=তুরীয়। অয়াস্যঃ—পরমেশ্বর থেকে চার বেদ প্রকট হয়েছে। বেদ প্রকাশের ক্ষেত্রে পরমেশ্বরকে কোনো প্রচেষ্টা করতে হয় না, যেমন শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য আমাদের প্রচেষ্টা করতে হয় না। শ্বাসোচ্ছ্বাস ক্রিয়া স্বভাবত কোনো প্রয়াস ছাড়াই হচ্ছে, জাগ্রত, সুপ্ত—এই ক্রিয়া পরিশ্রম এবং প্রচেষ্টা ছাড়াই হচ্ছে। এইভাবে চার বেদ পরমেশ্বরের নিঃশ্বাসরূপ, অপ্রয়ত্ন-সাধ্য। যথা—“স যথাঽঽদ্রৈধাগ্নেরভ্যাহিতাৎপৃথগ্ ধূমা বিনিশ্চরন্তি, এবং বা অরেঽস্য মহতো ভূতস্য নিঃশ্বসিতমেতৎ যদৃগ্বেদো যজুর্বেদঃ সামবেদোঽথর্বাঙ্গিরসঃ” (বৃহদা॰ উপ॰ ২.৪.১০)।]

    इस भाष्य को एडिट करें
    Top